মানুষের সকল কর্মকাণ্ডের মধ্যে সবচেয়ে মধুর কর্মটি হচ্ছে স্বামী স্ত্রীর ভালবাসা। আর স্বামী-স্ত্রীর ভালবাসার তীব্রতম প্রকাশ হচ্ছে শারীরিক সম্পর্ক। শারীরিক সহবাসের মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রী পরস্পরের যতো সান্নিধ্য লাভ করতে পারে, তা অন্য কোনভাবে সম্ভব নয়।
সহবাসে পুরুষ আনন্দ পায় নারীর যোনি নিঃসৃত তরল থেকে। এই তরলে কামরস নামক পদার্থ থাকে, তা পুরুষাঙ্গে লাগলে স্বামীর সমগ্র দেহে এক প্রকার শিহরণ সৃষ্টি হয় এবং এক প্রকার ঝাঁকুনির মতো অনুভব করে। সহবাসকালীন স্ত্রীর আনন্দ কোন বিশেষ অঙ্গে অনুভূত না হয়ে সমগ্র গায়ে স্বামীর আদরের দ্বারা অর্জিত হয় তবে প্রধানত স্বামীর পুরুষাঙ্গের গোড়া দ্বারা যোনিমুখের ভগাঙ্কুরে ঘর্ষণের ফলে তীব্রতর আনন্দ হয়।
সব নারীর যোনি নিঃসৃত তরলে সমপরিমাণ কামরস থাকে না। যাদের কামরস অধিক পরিমাণে থাকে, তাদের সাথে সহবাসে স্বামী শিহরণে শিহরণে আত্মহারা হয়ে উঠে এবং স্বামীর বিশেষ অঙ্গ ছোট হলে প্রয়োজনের তুলনায় অধিক কামরসের উপস্থিতির দরুণ আনন্দের আতিসাহ্য গ্রহণ করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে অবশ্যই বিশেষ আসন প্রয়োজন। আবার যদি স্ত্রীর মাসিক ঋতুস্রাব অধিক পরিমাণে ও অধিককালব্যাপী স্থায়ী হয়, তবে তার যোনিরসে কামরসের পরিমাণ কম থাকে। তখন স্বামী সহবাসের তীব্রতর পুলক লাভ করতে পারে না। এমনকি স্বামীর পুরুষাঙ্গখানি বড় আকারের হলে পুরুষাঙ্গটিকে শিহরিত করার জন্য প্রয়োজনের চাইতে অল্প কামরসের দরুণ স্বামী সহবাসের আনন্দ থেকে বঞ্চিত হয়। এক্ষেত্রেও অবশ্যই বিশেষ আসনের প্রয়োজন আছে।
নারীকে তিনভাগে ভাগ করা যায়। যথা
(ক) নীরস (এদের ঋতুস্রাব অধিক পরিমাণে হয়, ফলে কামরসের ঘনত্ব কম)
(খ) সাধারণ (এদের ঋতুস্রাব স্বাভাবিক পরিমাণ। এরা স্বামীকে সাধারণত তুষ্ট করতে পারে)
(গ) ঝাঁজালো (এদের ঋতুস্রাব সাধারণের তুলনায় কিছুটা কম, তাই কামরসের ঘনত্ব অধিক। তাদের সাথে সহবাসে স্বামীর পুরুষাঙ্গে তীব্র শিহরণ অনুভূত হয় এবং স্বামী আনন্দে দিশেহারা হয়ে যায়)
পুরুষকেও অনুরূপ তিনভাগে ভাগ করা যায়। যথা
(ক) খর্ব (এদের পুরুষাঙ্গ উত্তেজিত অবস্থায় অর্থাৎ মিলনের জন্য উত্থিত অবস্থায় পাঁচ আঙ্গুল বা তার চাইতে কম দীর্ঘ হয়। নীরস রমণীতে পূর্ণ তৃপ্তি, সাধারণে অধিক আনন্দ হয়। কিন্তু ঝাঁজালো স্ত্রী হলে আনন্দ শিহরণ ও ঝাঁকুনির মাত্রা পুরুষাঙ্গে সহ্য করা কষ্টকর হয়)
(খ) সাধারণ (উত্থিত অবস্থায় পুরুষাঙ্গ ছয় আঙ্গুল দীর্ঘ হয়। সকল নারীতেই তৃপ্তি, তবে নীরসে কিছুটা কম ও ঝাঁজালোতে অধিক)
(গ) দীর্ঘ (উত্থিত পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্য সাত আঙ্গুল বা তার চাইতে অধিক, এমনকি নয় বা দশ আঙ্গুল পর্যন্ত হতে পারে। ঝাঁজালো রমণীতে পূর্ণ তৃপ্তি, কারণ বৃহৎ পুরুষাঙ্গের প্রয়োজনীয় অধিক কামরস ঝাঁজালো রমণীই যোগান দিতে পারে। সাধারণ স্ত্রীতে স্বল্প আনন্দ এবং নীরস স্ত্রীর সাথে সহবাসে বিশেষ আনন্দ নাই)
এখন প্রশ্ন হতে পারে যদি ভালবাসার উপলক্ষে কিংবা পিতামাতার ইচ্ছায় নিজের সঠিক জোড়া ছাড়া অন্য কোন প্রকারের নারী বা পুরুষের সাথে বিবাহ হয়, তাহলে কি সুখে দাম্পত্য জীবন কাটানো সম্ভবপর নয়? এর উত্তর হল, অবশ্যই সম্ভব। কারণ ভালবাসা আগে, শারীরিক চাহিদা পরে। ভালবাসাই পারে দাম্পত্য জীবনকে সুখে সমৃদ্ধ করে তুলতে। তাছাড়া যুগল অসম হলেও সহবাসের আসন সমূহ জানা থাকলে যে কোন দম্পতি পূর্ণ তৃপ্তি নিয়ে শারীরিক সহবাস করতে পারবে। সহবাসের আসনসমূহ সম্পর্কে জানতে পারবেন এই লিঙ্কে
সহবাসে পুরুষ আনন্দ পায় নারীর যোনি নিঃসৃত তরল থেকে। এই তরলে কামরস নামক পদার্থ থাকে, তা পুরুষাঙ্গে লাগলে স্বামীর সমগ্র দেহে এক প্রকার শিহরণ সৃষ্টি হয় এবং এক প্রকার ঝাঁকুনির মতো অনুভব করে। সহবাসকালীন স্ত্রীর আনন্দ কোন বিশেষ অঙ্গে অনুভূত না হয়ে সমগ্র গায়ে স্বামীর আদরের দ্বারা অর্জিত হয় তবে প্রধানত স্বামীর পুরুষাঙ্গের গোড়া দ্বারা যোনিমুখের ভগাঙ্কুরে ঘর্ষণের ফলে তীব্রতর আনন্দ হয়।
সব নারীর যোনি নিঃসৃত তরলে সমপরিমাণ কামরস থাকে না। যাদের কামরস অধিক পরিমাণে থাকে, তাদের সাথে সহবাসে স্বামী শিহরণে শিহরণে আত্মহারা হয়ে উঠে এবং স্বামীর বিশেষ অঙ্গ ছোট হলে প্রয়োজনের তুলনায় অধিক কামরসের উপস্থিতির দরুণ আনন্দের আতিসাহ্য গ্রহণ করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে অবশ্যই বিশেষ আসন প্রয়োজন। আবার যদি স্ত্রীর মাসিক ঋতুস্রাব অধিক পরিমাণে ও অধিককালব্যাপী স্থায়ী হয়, তবে তার যোনিরসে কামরসের পরিমাণ কম থাকে। তখন স্বামী সহবাসের তীব্রতর পুলক লাভ করতে পারে না। এমনকি স্বামীর পুরুষাঙ্গখানি বড় আকারের হলে পুরুষাঙ্গটিকে শিহরিত করার জন্য প্রয়োজনের চাইতে অল্প কামরসের দরুণ স্বামী সহবাসের আনন্দ থেকে বঞ্চিত হয়। এক্ষেত্রেও অবশ্যই বিশেষ আসনের প্রয়োজন আছে।
নারীকে তিনভাগে ভাগ করা যায়। যথা
(ক) নীরস (এদের ঋতুস্রাব অধিক পরিমাণে হয়, ফলে কামরসের ঘনত্ব কম)
(খ) সাধারণ (এদের ঋতুস্রাব স্বাভাবিক পরিমাণ। এরা স্বামীকে সাধারণত তুষ্ট করতে পারে)
(গ) ঝাঁজালো (এদের ঋতুস্রাব সাধারণের তুলনায় কিছুটা কম, তাই কামরসের ঘনত্ব অধিক। তাদের সাথে সহবাসে স্বামীর পুরুষাঙ্গে তীব্র শিহরণ অনুভূত হয় এবং স্বামী আনন্দে দিশেহারা হয়ে যায়)
পুরুষকেও অনুরূপ তিনভাগে ভাগ করা যায়। যথা
(ক) খর্ব (এদের পুরুষাঙ্গ উত্তেজিত অবস্থায় অর্থাৎ মিলনের জন্য উত্থিত অবস্থায় পাঁচ আঙ্গুল বা তার চাইতে কম দীর্ঘ হয়। নীরস রমণীতে পূর্ণ তৃপ্তি, সাধারণে অধিক আনন্দ হয়। কিন্তু ঝাঁজালো স্ত্রী হলে আনন্দ শিহরণ ও ঝাঁকুনির মাত্রা পুরুষাঙ্গে সহ্য করা কষ্টকর হয়)
(খ) সাধারণ (উত্থিত অবস্থায় পুরুষাঙ্গ ছয় আঙ্গুল দীর্ঘ হয়। সকল নারীতেই তৃপ্তি, তবে নীরসে কিছুটা কম ও ঝাঁজালোতে অধিক)
(গ) দীর্ঘ (উত্থিত পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্য সাত আঙ্গুল বা তার চাইতে অধিক, এমনকি নয় বা দশ আঙ্গুল পর্যন্ত হতে পারে। ঝাঁজালো রমণীতে পূর্ণ তৃপ্তি, কারণ বৃহৎ পুরুষাঙ্গের প্রয়োজনীয় অধিক কামরস ঝাঁজালো রমণীই যোগান দিতে পারে। সাধারণ স্ত্রীতে স্বল্প আনন্দ এবং নীরস স্ত্রীর সাথে সহবাসে বিশেষ আনন্দ নাই)
এখন প্রশ্ন হতে পারে যদি ভালবাসার উপলক্ষে কিংবা পিতামাতার ইচ্ছায় নিজের সঠিক জোড়া ছাড়া অন্য কোন প্রকারের নারী বা পুরুষের সাথে বিবাহ হয়, তাহলে কি সুখে দাম্পত্য জীবন কাটানো সম্ভবপর নয়? এর উত্তর হল, অবশ্যই সম্ভব। কারণ ভালবাসা আগে, শারীরিক চাহিদা পরে। ভালবাসাই পারে দাম্পত্য জীবনকে সুখে সমৃদ্ধ করে তুলতে। তাছাড়া যুগল অসম হলেও সহবাসের আসন সমূহ জানা থাকলে যে কোন দম্পতি পূর্ণ তৃপ্তি নিয়ে শারীরিক সহবাস করতে পারবে। সহবাসের আসনসমূহ সম্পর্কে জানতে পারবেন এই লিঙ্কে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন